দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দেশবাসী উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত : জিল্লুর রহমান
তিনি আরও উল্লেখ করেন, গণমাধ্যম বলছে আওয়ামী লীগও ১৩ নভেম্বর ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, আর নাশকতার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। ওই দিন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া একটি মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণার কথাও রয়েছে। “সব মিলিয়ে রাজধানীসহ সারাদেশে তৈরি হয়েছে এক ধরনের থমথমে পরিস্থিতি,” বলেন জিল্লুর রহমান।
সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত এক ভিডিওতে তিনি এসব মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি আরও বলেন, “সরকার যে সাত দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল, তা ইতিমধ্যেই পেরিয়ে গেছে। এখন সবার দৃষ্টি সরকারের সিদ্ধান্তের দিকে— তারা কী ঘোষণা দেয়, তা-ই দেখার বিষয়।”
জিল্লুর বলেন, ‘গত দু-তিন দিন ধরে করিডরে একটা আলোচনা আছে যে, সরকার দুপক্ষকে খুশি করার চেষ্টা করবে। খুশিটা এইরকম—বিএনপিকে তারা খুশি করবে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট একই দিনে দিয়ে। জামায়াতকে তারা খুশি করবে উচ্চকক্ষে পিআর দিয়ে। কিন্তু এই পিআর সেটা কি বিএনপির পক্ষে মানা সম্ভব? বিএনপি কি সেটা মানবে?’
জিল্লুর আরো বলেন, ‘জুলাই সনদের আদেশ চায় এনসিপি।
সেটা দেখে সেখানে তারা স্বাক্ষর করবে। জামায়াত তার দাবিতে অনড়, গণভোটটা আগে হতে হবে। কারণ ওই বিশ্বাস তাদের নেই যে, গণভোট এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে হলে তারা যা চায় সেই ফলাফলটা পাবে। মূলকথা জামায়াত তাদের রাজনীতির ইতিহাসে সবচাইতে মোক্ষম সময়টাতে আছে।
.png)

No comments