বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৩৫, আক্রান্ত সাড়ে ১৫ হাজার
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ইতি বেগম (৩৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ নিয়ে চলতি বছরে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে মোট ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আক্রান্ত হয়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৫৭৮ জন।
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (১৪ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত) নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১৩৩ জন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪২৬ জন রোগী।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল জানান, মৃত ইতি বেগম বরগুনার বেতাগী উপজেলার বাসিন্দা মিলন মিয়ার স্ত্রী। ১৩ অক্টোবর বিকেলে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি এবং ১৪ অক্টোবর রাতে মারা যান।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, বিভাগে মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৪ জন বরগুনা জেলার এবং শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২০ জন। আক্রান্তের সংখ্যাতেও শীর্ষে রয়েছে বরগুনা—এ জেলায় এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৭৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, “মানুষের মধ্যে সচেতনতা কিছুটা বাড়লেও জলাবদ্ধতা ও অপরিচ্ছন্নতার কারণে বরগুনাসহ অন্যান্য এলাকায় এডিস মশার বিস্তার ঘটছে।” তিনি ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৩৫, আক্রান্ত সাড়ে ১৫ হাজার
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ইতি বেগম (৩৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ নিয়ে চলতি বছরে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে মোট ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আক্রান্ত হয়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৫৭৮ জন।
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (১৪ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত) নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১৩৩ জন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪২৬ জন রোগী।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল জানান, মৃত ইতি বেগম বরগুনার বেতাগী উপজেলার বাসিন্দা মিলন মিয়ার স্ত্রী। ১৩ অক্টোবর বিকেলে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি এবং ১৪ অক্টোবর রাতে মারা যান।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, বিভাগে মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৪ জন বরগুনা জেলার এবং শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২০ জন। আক্রান্তের সংখ্যাতেও শীর্ষে রয়েছে বরগুনা—এ জেলায় এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৭৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, “মানুষের মধ্যে সচেতনতা কিছুটা বাড়লেও জলাবদ্ধতা ও অপরিচ্ছন্নতার কারণে বরগুনাসহ অন্যান্য এলাকায় এডিস মশার বিস্তার ঘটছে।” তিনি ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।




No comments